1. sheikhnadir81@gmail.com : admin :
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
খুলনায় বাসে তল্লাশি চালিয়ে স্বর্ণের বারসহ ১ব্যক্তি আটক কলারোয়ায় স্বামীকে অচেতন করে পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা! নলছিটির সুগন্ধা নদীতে নিখোঁজ আদিত্য’র খোঁজ মেলেনি ৭ দিনেও জলবায়ু খাতে আর্থিক বিনিয়োগের দাবিতে সাতক্ষীরায় তরুণদের ধর্মঘট ও মানববন্ধন পাইকগাছায় লবণ পানি উত্তোলন বন্ধের দাবিতে পথসভা ও লিফলেট বিতরণ সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের আব্দুল গফুরের শরীরে বাসা বেঁধেছে জটিল রোগ সাহায্য কামনা কয়রায় প্রানিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত চলে গেলেন সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী আশাশুনিতে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় রাজ’র মনোনয়ন সংগ্রহের অর্থ জমা মুন্সীগঞ্জে মাই টিভি’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

ভারত থেকে ফিরতে বাধা নেই বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৯ জুন, ২০২৩
  • ৬২ বার পঠিত

দীপ্ত নিউজ ডেস্ক::

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ ভারতে থেকে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অনুপ্রবেশের মামলায় মেঘালয়ের শিলং জজ কোর্ট থেকে খালাস পাওয়ার প্রেক্ষাপটে তার এ সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতিক শাখার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

রফিকুল ইসলাম বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সালাহউদ্দিন আহমেদের দেশে ফেরার আবেদন মঞ্জুর করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ভারতের আসাম রাজ্যের গৌহাটিতে বাংলাদেশ মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আসাম থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের জন্য তাকে ট্রাভেল পাস দেয়ার জন্য ইতোমধ্যে মিশনকে জানানো হয়েছে।

সালাহউদ্দিন কবে দেশে ফিরতে পারবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা তার ওপর নির্ভর করবে। তিনি যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারবেন।

পাসপোর্ট না থাকায় সালাহউদ্দিন দেশে ফিরতে ট্রাভেল পারমিটের জন্য গৌহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে আবেদন করেন। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার আবেদন মঞ্জুর করে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি গৌহাটিতে সহকারী হাইকমিশনকে জানায় বলে নিশ্চিত করেছেন রফিকুল ইসলাম।

২০১৫ সালের ১০ মার্চ ঢাকার উত্তরা থেকে নিখোঁজ হওয়া সালাহউদ্দিন আহমেদকে ৬৩ দিন পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ উদ্ধার করে। তাকে সেখানকার একটি মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর পরদিন তাকে শিলং সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী সালাউদ্দিনকে গ্রেপ্তার দেখায় মেঘালয় থানা পুলিশ। একই বছরের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

সালাহউদ্দিন আহমেদ ১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন। এরপর সরকারি চাকরি ছেড়ে তিনি রাজনীতিতে আসেন। ২০০১ সালে তিনি কক্সবাজার থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হন।

ভারতে আটকের আগে বিএনপির মুখপাত্রের ভূমিকা পালন করছিলেন সালাহউদ্দিন। দলের কর্মসূচি ও নেতা-কর্মীদের কাছে শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশনা গণমাধ্যমে পাঠানোর কাজ করতেন তিনি।

ভারতে আটকের সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। এ অবস্থায়ই বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলে তাকে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

একই বিভাগের সকল খবর