শার্শা (যশোর) সংবাদদাতা ::
সকল জল্পনা কল্পনার অবশান ঘটিয়ে শার্শা সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব নিলেন আবু ইউছুপ মোঃ আমজাদ হোসেন।
সম্প্রতি গত ১লা ফেব্রুয়ারী ২০২৩ তারিখে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের স্বারক নং: ৩৭.০০.০০০০.০৯২.১৫.০১৫.২১-৩১৬ মোতাবেক শার্শা সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলামের সনদপত্র জাল জালিয়াতি ও তঞ্চকিপূর্ণ হওয়ায় তার জাতীয় করন না হওয়ায় প্রধান শিক্ষকের পদটি শূন্য হয়। ঐ প্রতিষ্ঠানের সহকারী প্রধান শিক্ষক উপপরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা খুলনার নির্দেশে গত ২০ মার্চ-২০২৩ তারিখে তার নিজ দ্বায়িত্বে অতিরিক্ত হিসেবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করবেন। যাহার স্বারক নং ৩৭. ০২. ০০০০০. ১০৬. ৩৪. ০০৩. ২৩. ৫২৮।
উক্ত পত্রের আদেশ বলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে থেকে সকল আয় ব্যায় ট্রেজারী ও সাব ট্রেজারী আইনের এস আর/৯৬ ভলিউম-১ অনুযায়ী আনুসাংঙ্গিক সম্মানি ভাতা বিলসমুহে স্বাক্ষর করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়। তবে আর্থিক অনিয়ম হলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদেরকে দায়ভার বহন করেত হবে। ক্ষমতা হারানোর পর প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম প্রায়সই বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকেন এবং ২০১৩ সালে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ প্রাপ্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এম পিও ভুক্তির মাধমে যে বেতন ভাতাদি পেয়ে আসছে দির্ঘ দিন উক্ত বেতন ভাতাদি অদ্যবধি চলমান রয়েছে। যা সরকারী বিধি অনুযায়ী এম পিও ভুক্তির মাধ্যমে বেতন ভাতাদি পাওয়ার বিষয়টি সাংঘর্ষিক।
এলাকার সচেতন মহল শিক্ষামন্ত্রালয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছেন।