1. sheikhnadir81@gmail.com : admin :
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের আব্দুল গফুরের শরীরে বাসা বেঁধেছে জটিল রোগ সাহায্য কামনা কয়রায় প্রানিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত চলে গেলেন সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী আশাশুনিতে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় রাজ’র মনোনয়ন সংগ্রহের অর্থ জমা মুন্সীগঞ্জে মাই টিভি’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত টাঙ্গাইলের ভুঞাপু‌রে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলেন স্ত্রী কয়রার ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন গল্পবোনার ১৩ বছর সৈয়দপুরে সময় টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত উপজেলা নির্বাচন: শার্শার প্রার্থীরা তাকিয়ে আছেন দলীয় সিদ্ধান্তের দিকে মুন্সীগঞ্জে রিপোর্টস ক্লাবের কমিটি গঠন: আহবায়ক মোঃ জাফর, সাকিব সদস্য সচিব

নানা অসংগতিতে নির্দিষ্ট সময়ে নাছিরপুর খাল খনন বাস্তবায়নে সংশয়

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৯ মার্চ, ২০২৩
  • ৪৪ বার পঠিত

সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প

শেখ দীন মাহমুদ::
নানা প্রতিবন্ধকতায় উদ্ভোধনের প্রায় এক বছর পর শুরু হলেও চলতি মেয়াদে শেষ হচ্ছেনা খুলনার পাইকগাছা উপজেলার তালতলা ও নাছিরপুর খাল পুণ:খনন প্রকল্পের কাজ। দ্বিতীয় দফায় জানুয়ারীতে তালতলা খালের ২ কি:মি: এবং মার্চের মাঝামাঝিতে নাছিরপুর মুল খালের ৯কি:মি: পুণ:খননের কাজ শুরু হলেও বেশি দূর এগুতে পারেনি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এরই মাঝে একদিকে বর্ষা অন্যদিকে লবণ পানি উত্তোলনের তাড়ায় বন্ধ রয়েছে খনন কাজ।

এমন পরিস্থিতিতে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে বিস্তীর্ণ অঞ্চলের পানির চাপ ও জোয়ারের পানিতে কাজ করতে না পারার শঙ্কায় চলতি মেয়াদে কাজ শেষ করা নিয়ে রীতিমত নানা আশংকা জেঁকে বসেছে। তবে এখন পর্যন্ত কাজের সফলতা ধরে রাখতে ক্লোজার নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে মৎস্য অধিদপ্তরের। এর উপর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কাজের মান ও গতিসহ নানা অসংগতিতে যথা সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।

প্রকল্প সূত্র জানায়, সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার তালতলা ও নাছিরপুর খাল পূণ:খননের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল গত বছরের ৬ এপ্রিল। আর শেষ হওয়ার কথা ছিল ঐ বছরের ৩০ মে। সে লক্ষ্যে ২১ এপ্রিল ২২’ স্থানীয় সংসদ সদস্য আক্তারুজ্জামান বাবু খনন প্রকল্পের উদ্ভোধন করেছিলেন। তবে ঐসময় খালে পানি পরিপূর্ণসহ নানাবিধ প্রতিকূলতায় নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শুরু করতে না পারায় বন্ধ থাকে খনন কাজ। যদিও সে সময় সাবেক উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা পবিত্র কুমার দাশ যথা সময়ে কাজ শুরু করতে না পারার জন্য খাল ইজারা গ্রহীতাদের দায়ী করেছিলেন।

এরপর চলতি বছরের জানুয়ারীতে প্রকল্পের আওতায় প্রথমে তালতলা খালের ২কি:মি: এলাকার পূণর্খনন কাজ শুরু হয়। এরপর মার্চের মাঝামাঝিতে মূল নাছিরপুর খালের প্রায় ৯কি:মি: পুণ:খননের কাজ শুরু হয়। যদিও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বেশি দূর এগিয়ে নিতে পারেনি খনন কাজ।


এদিকে লবণ পানির চিংড়ী চাষের উপর নির্ভরশীল এলাকাবাসী খাল খননের কারণে উৎপাদন মৌসুমের ৩ মাস অতিবাহিত হলেও নদী থেকে পানি তুলতে না পারায় মারাতœকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। অন্যদিকে লবণ পানি না ওঠায় কৃষি অধিদপ্তরের পরামর্শে চিংড়ীর ঘেরে ধান চাষ করে ঠকেছেন কৃষকরা। কৃষি অফিসের পরামর্শে উদ্বুদ্ধ কৃষককূল ধানের আবাদ করলেও পরে কৃষি বিভাগের যথাযথ নীরিক্ষণ ও অব্যবস্থাপনায় মাত্রাতিরিক্ত লবণাক্ততার দরুণ বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে রাতারাতি ধান মরে সাবার হয়ে গেছে। ফলে পানির অভাবে যেমন মাছ চাষ হয়নি তেমনি অতিরিক্ত লবণাক্ততায় ধান চাষেও উৎপাদন ভাল হয়নি ফলে কৃষকদের জমির হারির টাকা উঠানো নিয়ে ভিন্নমাত্রার আশংকা তৈরি হয়েছে।

খাল খননের ব্যাপারে পাইকগাছা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো: টিপুসুলতানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় গত বছর খননকাজ শুরু করা যায়নি। তবে দ্বিতীয় মেয়াদে চলতি বছরের শুরুতে খননকাজ শুরু হলেও আসন্ন বর্ষা মৌসুম ও স্থানীয় প্রতিকূলতায় চলতি মৌসুমে কাজ শেষ করা নিয়ে আশংকা তৈরি হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে চিংড়ী নির্ভর এলাকায় নির্দিষ্ট সময়ে লবণ পানি উঠাতে না পারায় চিংড়ী উৎপাদন ব্যাহতের পাশাপাশি বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন পথ রুদ্ধ হয়ে জলাবদ্ধতায় ফসলহানি হতে পারে। আর এতে করে এলাকার সামগ্রিক অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের আওতায় প্রকল্পের আওতায় তালতলা ও সালতা নদীর শাখা সংযোগ নাছিরপুর-তালতলা ৯কি:মি: মুল খালের খনন ও পোদা নদী খননে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়। টেন্ডারে প্রকল্পটির কার্যাদেশ পায় কুষ্টিয়ার শহীদুল ইসলামের মালিকানাধীন ইউনুচ এন্ড ব্রাদার্স। কার্যাদেশ অনুযায়ী গত বছর প্রথম দফায় স্কেভেটর আনায়নসহ উদ্ভোধন করেও কাজ শুরু করতে পারেননি তারা। যদিও প্রায় এক বছর পর চলতি বছরের জানুয়ারীতে দ্বিতীয় দফায় কাজ শুরু করলেও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নতুন করে কোন প্রকল্প সাইনবোর্ড দেয়নি।

সরেজমিনে প্রতিবেদনকালে খননস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ২ কি: মি: তালতলা খাল খননে ৩মিটার বা প্রায় ১০ ফুট গভীরতায় খনন করার কথা থাকলেও ঠিকাদার খালের মাটি কেটে খালের সীমানায় রেখে স্কেভেটরের বাকেট টেনে স্লোপসহ গভীরতা দেখিয়ে কাজ সম্পন্ন করছেন। যদিও প্রথম দিকে স্কেভেটরের চালকরা বলছেন তারা প্রসেসিং করছেন পরে মূল খনন করা হবে।
এদিকে মূল নাছিরপুর খাল খননে নাম জটিলতার কারণে প্রথমে এর খনন শুরু করা যায়নি। পরে কর্তৃপক্ষ খননস্থল পরিদর্শনে সকল জটিলতার অবসান ঘটিয়ে মার্চের মাঝামাঝিতে ৯কি:মি: নাছিরপুর খালের খনন কাজ শুরু করেন। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এখানেও অনিয়মের আশ্রয় নিচ্ছেন।

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, একই গভীরতায় প্রায় ১০ ফুট ও উপরিভাগ যেখানে যেমন প্রস্থে অর্থাৎ ৭০/৮০/ বা ১০০ ফুট এবং পরিমাণমত তলদেশের প্রস্থ খনন কাজ এগিয়ে চলেছে। তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান একই প্রসেসে অর্থাৎ খালের মাটি খালের পাড়ে রেখে স্কেভেটরের লংবুমের বাকেট টেনে স্লোব সমা করে গভীরতা তৈরি করছে। কোন কোন এলাকায় সরকারি সীমানার অভ্যন্তরে কম প্রস্থে খনন কাজ এগিয়ে নিচ্ছে।

এপ্রসঙ্গে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলছেন নির্দিষ্ঠ সময়ে খননকাজ এগিয়ে নিতে খালের উত্তর সীমানায় রাস্তার পাশে প্রথমে মাটি কেটে বুকড করছেন। এছাড়া আসন্ন বর্ষা মৌসুমের আগে কাজ শেষ করা নিয়ে আশংকা তৈরি হওয়ায় বাস্তবায়নস্থলে ক্লোজার নির্মানেরও পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।

প্রসঙ্গত, বিস্তীর্ণ অঞ্চলের কানাইডাঙ্গা, গোয়ালবাথান, কাশিমনগর, নাছিরপুর, রেজাকপুর, উ: সলুয়া, দ: সলুয়া, নগরশ্রীরামপুর মৌজার উপর দিয়ে প্রবাহিত নাছিরপুর খালটি বিস্তীর্ণ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র মাধ্যম। বর্ষা মৌসুমে কাজ বন্ধ থাকায় বিস্তির্ণ উপরিস্থলের পানি নিষ্কাশনে খালের কর্তনকৃত মাটি ফের ধুঁয়ে খালে পড়ে ভরাট হওয়ার আশংকা রয়েছে। আর এসময় খালের মুখে সালতার সংযোগস্থলের স্লুইচ গেটটি খোলা থাকায় জোয়ারে পলিবাহিত পানি উত্তোলন অন্যদিকে উপরিভাগের নিষ্কাশিত বর্ষার পানি খালে পড়ে অল্প দিনেই ফের ভরাটের আশংকা দেখা দিয়েছে। আর এমনটি হলে সরকারের খাল খননের মহতি উদ্যোগ বহুলাংশে ভেস্তে যেতে পারে বলেও ধারণা অনেকের।

এদিকে খাল খননের বরাদ্দের পরিমাণ সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, এব্যাপারে তার বিস্তারিত জানা নেই। বিষয়টি তার উর্দ্ধতন কর্মকর্তারাই ভাল বলতে পারবেন।

স্থানীয়রা জানান. খননের আগে গত কয়েক বছর ধরে পার্শ্ববর্তী এলাকার ইট-টালী ভাটাসহ পাইকগাছা-খুলনা প্রধান সড়কের নির্মাণাধীন কাজে রাস্তার দু’পাশের মাটি ভরাট প্রকল্পে সেখানকার নবনির্মিত সংযোগ সড়কটি দিয়ে ট্রাকযোগে খাল থেকে লক্ষ লক্ষ ঘণফুট মাটি কর্তন করে নেয়া হয়। এতে খালের কোন কোন অংশে নব্যতা ফিরে পেলেও রাস্তাটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

এব্যাপারে খালের ইজারাদার উত্তর সলুয়া আদর্শ মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি লি: এর সভাপতি লুৎফর রহমান জানান, খাল খনন করবেন বলে খালের পানি ওঠা-নামা বন্ধ রয়েছে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন নিয়ে তারও আশংকা রয়েছে।

স্থানীয় কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যান কওছার আলী জোয়াদ্দার বলেন, খাল খননের স্বার্থে তার উদ্যোগে আরো আগেই খালের পানি শুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, সরকার সামুদ্রিক একান্ত অর্থনৈতিক অঞ্চলে (ঊঋত) মৎস্য জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে চিংড়ি, তলদেশীয় এবং ভাসমান প্রজাতির মৎস্যের মজুদ নিরূপন কর্মসূচি জোরদারকরণ, সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা সংস্থার সামর্থ্য বৃদ্ধিপূর্বক বিজ্ঞানভিত্তিক টেকসই মৎস্য মজুদ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন, বাণিজ্যিক ও ক্ষুদ্রায়তন মৎস্যসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নে অধিকতর কার্যকর পরিবীক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারী (এমসিএস) পদ্ধতির বাস্তবায়ন, উপকূলীয় অঞ্চলের মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র, সার্ভিস সেন্টার, মৎস্যবাজর উন্নয়নকরতঃ আহরিত ও উৎপাদিত মৎস্যের ভ্যালূ চেইন উৎকর্ষ ও গুণগতমান উন্নয়ন ও অপচয় হ্রাস করা, উপকূলীয় জেলা সমূহে ক্লাস্টার ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির সম্প্রসারণ ঘটিয়ে বাগদা চিংড়ির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও চিংড়ি রপ্তানী বৃদ্ধি করা, দরিদ্র মৎস্যজীবী জনগোষ্ঠি কর্তৃক চালিত (ঈড়সসঁহরঃু উৎরাবহ উবাবষড়ঢ়সবহঃ) তাঁদের নেতৃত্বে উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ-এর টেকসই সহ-ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা এবং বিকল্প জীবিকায়নে সহায়তা করা, উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ এর টেকসই আহরণ ব্যবস্থাপনায় ‘সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা’ প্রণয়ন, উপকূলীয় এবং সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্রসকাটিং ইস্যুর ওপর সমীক্ষা পরিচালনার জন্য সারাদেশে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।

স্থানীয়রা জানান, সালতা নদী থেকে সংযোগ খাল তালতলা নাছিরপুরে স্লুইচ গেটের মাধ্যমে পানি ওঠা-নামা করানো হয়। তবে দীর্ঘ দিন ধরে এর নিয়ন্ত্রণ খাল ইজারাদারদের হাতে চলে যাওয়ার দু’যুগেরও বেশি সময় ধরে খালটিতে নেট-পাটা দিয়ে অবাধে মাছ চাষ করার ফলে অতিদ্রুত খালটির নব্যতা হ্রাস পেয়ে এর অপমৃত্যু ঘটেছে। একদিকে খালটির অপমৃত্যু অন্যদিকে চরভরাটি বিস্তীর্ণ জমিতে শুরু হয়েছে দখল প্রতিযোগীতা। সর্বশেষ সরকার খাল খননের উদ্যোগ নিলেও অনেক এলাকায় দখল নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।

স্থানীয় সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানাযায়, বিস্তীর্ণ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনে তালতলা-নাছিরপুর খালই একমাত্র ভরসা। অঞ্চলজুড়ে মাছের পাশাপাশি কৃষকরা ধানচাষে ঝুঁকেছেন। আবাদও হচ্ছে শত শত একর জমিতে।

খালের বর্তমান অবস্থায় বর্ষা মৌসুমে সুষ্ঠু পানি সরবরাহের অভাবে অঞ্চলজুড়ে পানি বন্দিতার সৃষ্টি হয়। এসময় ফসলহানির পাশাপাশি বহু পুকুর, জলাশয় ও মাছের ঘের তলিয়ে খালের সাথে একাকার হয়ে যায়।

সর্বশেষ সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের আওতায় খালখননের খবরে ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর মধ্যে আনন্দ অনুভূত হলেও সর্বশেষ তার যথাযথ বাস্তবায়ন নিয়ে নানা আশংকায় ফিকে হচ্ছে কৃষকের নতুন স্বপ্ন। আর এমনটি হলে অঞ্চল জুড়ে সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকার উপর ঠিক কি ধরনের প্রভাব পড়বে সেটাই এখন দেখার বিষয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

একই বিভাগের সকল খবর