1. sheikhnadir81@gmail.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
টঙ্গীবাড়ীর পাঁচগাঁও ও সিদ্ধেশ্বরী বাজারে নির্বাচনী গনসংযোগ করলেন আরিফুর রহমান হালদার আল্লাহর রহমত কামনা করে সৈয়দপুরে বিভিন্ন এলাকায় ইসতিসকার নামাজ আদায় সাতক্ষীরায় বৈদ্যুতিক খুটিতে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল চালক নিহত বৃষ্টির আশায় মু্ন্সীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় ‘ইসতিসকার নামাজ’ আদায় ঐতিহ্যবাহী খুলনার ১৪৩তম জন্মদিন আজ নলছিটি কৃষি ব্যাংকে উৎসবমুখর পরিবেশে হালখাতা উদযাপন পাইকগাছা কৃষি ব্যাংকে হালখাতা অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় ভ্রাম্যমান আদালতে আইসক্রিম কারখানার মালিককে জরিমানা তীব্র দাবদাহ: মুন্সীগঞ্জে পানি-ছাতার ব‍্যাতিক্রম বুথ সাংবাদিক মিলন কান্তি দাস বৈচন্ডি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত

দলত্যাগের কারণ জানালেন সাত্তার ভূঁইয়া

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৫ বার পঠিত

দীপ্ত নিউজ ডেস্ক:

দলত্যাগ, বহিষ্কার এবং উপনির্বাচনে অংশ নেওয়া নিয়ে এতদিন বেশ খানিকটা নিশ্চুপই ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। এতদিন এসব বিষয় নিয়ে যা বলার তার ছেলেই বলছিলেন। তবে এবার ‘খোলস ছেড়ে’ বেরিয়ে এলেন প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ। দল ছাড়া নিয়ে কথাও বললেন। এমনকি তাকে নিয়ে বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানার বিভিন্ন বক্তব্য প্রসঙ্গেও কথা বলেন।

শুক্রবার মোবাইল ফোনে সাত্তার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমার হাত ধরেই সরাইল-আশুগঞ্জে বিএনপির জন্ম। এখন যদি মানসম্মান না থাকে দল করব কীভাবে। মানুষ মান-সম্মানের জন্যই দল করে। দল থেকে কয়েক বছর ধরে সম্মান পাইনি। দলের কেউ কোনো কিছুর বিষয়ে জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন মনে করেনি। দল ও দলের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে যথাযথ মূল্যায়ন পাইনি। তাই দল থেকে পদত্যাগ করেছি।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার মন্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘তার বাবাকে আমরা চিনতাম। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের অনুরোধে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য পদে রুমিন ফারহানার নাম প্রস্তাব করেছিলাম। আমার প্রস্তাবে রুমিন ফারহানা এমপি হয়েছেন। এখন আমার বিরুদ্ধে কথা বলেন।’

দলীয় সিদ্ধান্তে গত ১১ ডিসেম্বর তিনি জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া। পরে দলে ‘গুরুত্ব না পাওয়ায়’ অভিমানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার পদ ছাড়েন। দলত্যাগের পর তাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। তার ছেড়ে দেওয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে উপনির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তিনি। নির্বাচনী এলাকায় তার শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে। তিনিই ভোটে জিতবেন বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

এই আসনে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ কোনো প্রার্থী দেয়নি। তবে আওয়ামী লীগের তিন নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। পরে তারাও তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেওয়ায় সাত্তার ভূঁইয়ার পথ আরও সহজ হয়েছে।

বর্তমানে তার সঙ্গে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল হামিদ ভাসানী এবং জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল।

আগামী ১ ফেব্রুয়ারি এই আসনে উপনির্বাচন হবে। (সূত্র: পূর্বপশ্চিম বিডি)

সংবাদটি শেয়ার করুন

একই বিভাগের সকল খবর