1. sheikhnadir81@gmail.com : admin :
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
একজন সফল ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা কপিলমুনির আবু হোসেন ডুমুরিয়ায় স্হানীয়ভাবে উদ্ভাবিত লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগ ও সম্প্রসারণ শীর্ষক সেমিনার ও প্রদর্শনী তালায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে প্রতিযোগিতা টিকটকের ফাঁদে ফেলে কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষণ খুলনায় ২৫ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড দিনের তাপমাত্রা বাড়ার সাথেই দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস তালায় অপরিপক্ক আম বাজারজাতের অভিযোগে জরিমানা সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের গণমিছিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি’র মু্ন্সীগঞ্জ জেলা শাখা কমিটির অনুমোদন কয়রায় বোরো চাষাবাদে বাম্পার ফলন কৃষকের মুখে হাসি

রহমান স্যারের হাত ধরে বাংলাদেশে প্রথমবারের মত শুরু হল “পরিশোধিত বিল” কার্যক্রম

  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২ মে, ২০২৩
  • ৬৫১ বার পঠিত

উদ্যোগটি আলোর মুখ দেখলে মানবতার ছায়ায় কমবে ভিক্ষাবৃত্তি

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃঃ

কপিলমুনির চলার সাথী’র প্রতিষ্ঠাতা শেখ আব্দুর রহমানের হাত ধরে এবার যাত্রা শুরু হল নিরব সহযোগীতায় “পরিশোধিত বিল” সিস্টেম। কানাডিয়ান সিস্টেম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি মঙ্গলবার (২ মে) সকাল থেকে তিনি ব্যতিক্রমী এ মানবিক কার্যক্রম শুরু করেন। তার বিশ্বাস তাকে দেখে অন্যরাও উদ্বুদ্ধ হবেন এ কার্যক্রমে।

নিরব সহযোগীতার এ কার্যক্রম সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, কোন হোটেল রেস্তোরায় কিংবা তৈরি পোশাকের দোকান থেকে তিনি যখন কিছু ক্রয় করবেন তখন, নিজের বিল পরিশোধের পর সম পরিমাণ টাকা তিনি দোকানির কাছে অতিরিক্ত পরিশোধ করবেন। পরবর্তীতে দোকানি তার নিজ দায়িত্বে জমাকৃত অর্থ অসহায় দুস্তদের মধ্যে খাদ্যসহ তৈরি পোশাক প্রদানের মধ্য দিয়ে বন্টন করবেন। এক্ষেত্রে দাতার দানের বিষয়টি যেমন উহ্য থাকবে তেমনি ভিক্ষাবৃত্তি নয়, ক্ষুধার্তরা হোটেল-রেস্তোরায় গিয়ে বলবেন তার জন্য কোন পরিশোধিত বিল কিংবা পেনশন মিল বরাদ্দ রয়েছে কিনা? থাকলে দোকানি তাকে বরাদ্দ দিবেন। না থাকলে উপস্থিত সহৃদয় ব্যাক্তিরাও সহযোগীতার হাত বাড়াতে পারেন। এমনি সিস্টেমটি বহুল প্রচার হলে সহৃদয়বান বহু মানুষ এগিয়ে আসবেন মহতি এ উদ্যোগে। আর এমন একদিন আসবে যেদিন বাংলাদেশে কোন অসহায় ক্ষুধার্তকে রাস্তায় রাস্তায় খাবারের জন্য ভিক্ষা করতে হবেনা।

শেখ আব্দুর রহমান খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনির কাশিমনগরস্থ কে.আর.আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং কপিলমুনিস্থ প্রত্যুষে হাঁটার সংগঠন চলার সাথী’র প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়া তিনি পাইকগাছা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক। শিক্ষক নেতা হিসেবে সারাদেশে সুখ্যাতি ছড়িয়ে রয়েছে তার।

তার পিতা মরহুম শেখ আব্দুল জব্বার ছিলেন, একজন সংষ্কৃতিত ব্যাক্তিত্ব, চাচা মরহুম শেখ এজাহার আলী ও বজলুর রহমানর ছলেন, সমাজ হিতৈষী ও সৃষ্টিশীল চেতনার অধিকারী। দাদা শেখ আছমত উল্লাহ ও দিরাজতুল্লাহরাও মানবিক ও প্রজাবৎসল ছিলেন।

যার ধারাবাহিকতায় শেখ আব্দুর রহমানও হয়ে উঠেছেন সমাজ হিতৈষী মানবিক ও সৃষ্টিশীল চেতনার অধিকারী।

তিনি বলেন, আমৃত্যু তার এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। দেশের অন্যতম ব্যাতিক্রমী আয়োজনে উদ্বুদ্ধ হয়ে একদিন সারা দেশের মানুষ এগিয়ে আসবে। প্রান্তরজুড়ে মানষপটে উজ্জ্বল হবে মানবিকতার সোনালী রোদ্দুর। ত্বরান্বিত হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার অগ্রযাত্রা। একসাথে সবাই গাইবে কাজী নজরুলের সাম্যের গান কিংবা গোটা বাংলাদেশ একদিন রবীন্দ্র নাথের ভাষায় একসাথে গেয়ে উঠবে, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি। শেখ আব্দুর রহমানের হাত ধরে পরিশোধিত বিল কার্য়ক্রম ছড়িয়ে পড়–ক সারা বাংলায়, এমন প্রত্যশা সাধারণ মানুষের।

সংবাদটি শেয়ার করুন

একই বিভাগের সকল খবর